 
                
                
                
            
            গাজায় ইসরায়েলের বর্বরোচিত হামলায় বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) ভোর থেকে আরও ২৯ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এর পাশাপাশি নতুন হামলা ও হতাহতের খবরও পাওয়া যাচ্ছে।
এদিকে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক টেড্রোস আধানম গেব্রেয়েসুস সতর্ক করে বলেছেন, গাজায় ত্রাণ প্রবেশে ইসরায়েলের অবরোধের কারণে সেখানে আরও রোগব্যাধি এবং মৃত্যুর আশঙ্কা বাড়ছে। বর্তমানে গাজায় ১০ হাজারের বেশি মানুষকে বিদেশে চিকিৎসার জন্য সরিয়ে নেওয়া জরুরি।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইসরায়েলের গাজা আগ্রাসনে এখন পর্যন্ত কমপক্ষে ৫০ হাজার ৮৮৬ ফিলিস্তিনি নিহত এবং এক লাখ ১৫ হাজার ৮৭৫ জন আহত হয়েছেন। সরকারি গণমাধ্যম কার্যালয় জানিয়েছে, মৃত্যুর সংখ্যা ৬১ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে এবং ধ্বংসস্তুপের নিচে নিখোঁজ হাজার হাজার মানুষকে মৃত বলে ধরা হচ্ছে।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ভোরে গাজার শাসকগোষ্ঠী হামাসের নেতৃত্বাধীন হামলায় ইসরায়েলে অন্তত ১,১৩৯ জন নিহত হয় এবং ২০০-র বেশি মানুষকে বন্দি করে গাজায় নিয়ে যাওয়া হয়। এ ঘটনার কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে গাজায় ভয়াবহ হামলা শুরু করে তেল আবিব।
এদিকে, ইসরায়েলি দখলদার বাহিনী অবরুদ্ধ গাজায় কেবল সামরিক নয়, চিকিৎসা ব্যবস্থার ওপর চাপ অব্যাহত রেখেছে। গাজা উপত্যকার অন্য প্রান্তে, বিশেষ করে খান ইউনিস শহরে, অস্থায়ী তাবু ও আবাসিক বাড়িগুলোর ওপর ক্রমাগত হামলা চালানো হচ্ছে। সূত্র: আলজাজিরা
 
                        তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বিলুপ্তির রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি প্রকাশ
 
                        বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে কাল যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ বৈঠক
 
                        ইরানের প্রেসিডেন্টের দাবি, ইসরায়েল তাকে ‘হত্যার’ চেষ্টা করেছে
 
                        খাদ্যের জন্য মৃত্যুকে উপেক্ষা করে গাজায় ক্ষুধার্ত নারী-পুরুষ-শিশুর লড়াই